Showing posts with label ranna banna. Show all posts
Showing posts with label ranna banna. Show all posts

Tuesday, November 8, 2016

অলিভ ওয়েলের যত গুণ

sasthobarta protidin
অলিভ ওয়েলের যত গুণ
ভোজ্য তেল হিসেবে অনেক ধরনের তেল ব্যবহৃত হয়। তবে সারা বিশ্বে যত রকম ভোজ্য তেল রয়েছে তার মধ্যে স্বাস্থ্যকর তালিকার দিক থেকে শীর্ষস্থান দখল করে আছে অলিভ ওয়েল। সুস্থ ও ফিট দেহের জন্য অলিভ ওয়েলের চাহিদা অত্যন্ত ব্যাপক। অনেক দেশে অলিভ ওয়েল সাধারণত কেবল সালাদের তেল হিসেবেই ব্যবহৃত হয়। আবার অনেক দেশের রান্নার জরুরি উপকরণ এটি। তবে কেবল রান্নাই নয়, বিশেষজ্ঞদের মতে এই অলিভ ওয়েলকে আরও নানা প্রয়োজনীয় কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। আসুন জেনে নেই, সালাদ বা রান্নার কাজ ছাড়াও অলিভ ওয়েলের কিছু অনন্য ব্যবহারের কথা-

১. মাঝে মাঝে দেখা যায় বাড়ির কোন দরজা খুলতে বা বন্ধ করতে গেলে ক্যাঁচ ক্যাঁচ আওয়ার করে। সে ক্ষেত্রে সংযোগ কব্জাগুলোতে কিছু অলিভ ওয়েল দিয়ে দিন। আর শব্দ করবে না।

২. ওটমিল, সামান্য ক্রিমের সঙ্গে অলিভ ওয়েল মিশিয়ে তা মুখ পরিষ্কারের স্কার্ব হিসাবে ব্যবহার করুন।

৩. লোহার যন্ত্রপাতি বা গ্রিলের মরিচা প্রতিরোধ করতে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করুন।

৪. বাচ্চাদের ম্যাসাজের জন্য অলিভ ওয়েলকে সেরা বলে ধরা হয়।

৫. বাড়িতে শেভিং ক্রিম না থাকলে মসৃণ শেভের জন্য অলিভ ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

৬. এক কাপ অলিভ ওয়েলের সঙ্গে এক কাপ ভিনেগার মিশিয়ে একটি স্প্রে বোতলে নিন। আসবাবপত্র পরিষ্কারের কাজে একে ব্যবহার করুন।

৭. হাতের কালশিটে ভাব দূর করতে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করুন।

৮. ওয়াক্সিংয়ের পর হাত ও পায়ের চিটচিটে ভাব দূর করতে অলিভ ওয়েল মাখুন।

৯. চুলকে স্থির করে রাখতে চাইলে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করুন চুলে। মনে হবে যেন জেল দিয়েছেন।

১০. মৌচাক থেকে প্রাপ্ত মোমের সঙ্গে সামান্য অলিভ ওয়েল মিশিয়ে একটি কৌটায় রেখে দিন। এটি পরে লিপজেলের কাজ করবে।

১১. চুলের কন্ডিশনার হিসাবে অলিভ ওয়েল দারুণ কাজে দেয়। চুলে মেখে একটি গরম তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখুন।

১২. ব্রাশগুলোকে চকচকে রাখতে এগুলো ধুয়ে অলিভ ওয়েলে পলিশ করুন।

১৩. মেকআপ মুছতে রিমুভার হিসেবে অলিভ ওয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

১৪. দাঁতের যত্নেও দারুণ এক উপাদান অলিভ ওয়েল।

১৫. শিশুদের নিতম্ব থেকে র‌্যাশ দূর করতে সামান্য অলিভ ওয়েল মাখিয়ে দিন।

Thursday, July 21, 2016

যে সবজিগুলো সেদ্ধ খাওয়াই ভাল

sasthobarta protidin
যে সবজিগুলো সেদ্ধ খাওয়াই ভাল
সুস্বাস্থ্যের জন্য সবজির তুলনা নেই। রান্না করে হোক কিংবা কাঁচা সবজি যেভাবেই খান না কেন স্বাস্থ্যের জন্য তা উপকারি। প্রচলিত ধারণা মতে কাঁচা সবজিতে পুষ্টিগুণ বেশি থাকে সেদ্ধ করা সবজির চেয়ে। কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে কিছু সবজি আছে যা সেদ্ধ করে খাওয়া বেশি ভাল। গবেষকদের মতে সবজি সেদ্ধ করার পর তার ভিটামিন, মিনারেল, অন্যান্য পুষ্টিগুণ অনেকখানি বেড়ে যায়। এই সবজিগুলো সেদ্ধ খাওয়াই বেশি ভাল। এমন কিছু সবজির কথা জানতে পারবেন আজকের এই ফিচার থেকে।

১। বিট

প্রতিদিন একটি বিট খাওয়ার চেষ্টা করুন। এটি রক্ত চলচলা বৃদ্ধি করবে এবং মাসিকের সমস্যা দূর করে। সবচেয়ে ভাল হয়, বিট সিদ্ধ করে খেলে। বিশেষজ্ঞদের মতে বিট শুধু ৩ মিনিট সেদ্ধ করা উচিত, এর বেশি নয়।

২। গাজর

পানি আর সামান্য পরিমাণ লবণ দিয়ে গাজর সেদ্ধ করুন। চাইলে কিছু মরিচের গুঁড়া দিয়ে দিতে পারেন। এই সেদ্ধ গাজর চোখের জন্য ভালো।

২। আলু

অনেকের পছন্দের সবজি আলু। আলু নানাভাবে রান্না করে খাওয়া হয়। তবে সেদ্ধ করে খাওয়া বেশি ভাল। আলু সেদ্ধ করলে এর ক্যালরির পরিমাণ অনেক খানি কমে যায়। তাই  যারা ওজন কমাতে চাচ্ছেন তারা সেদ্ধ আলু খেতে পারেন।

৩। ব্রকলি

বিস্বাদ ব্রকলির স্বাদ বেড়ে যায় সেদ্ধ করার কারণে। স্বাদ আরও বেশি বৃদ্ধি করতে চাইলে ব্রকলি সেদ্ধ করার পানিতে এক চামচ অলিভ অয়েল মিশিয়ে দিতে পারেন।

৪। পুঁইশাক

আধুনিক গবেষকদের মতে সবুজ শাক সবজি সেদ্ধ করলে এর পুষ্টিগুণ বহুগুণ বেড়ে যায়। বিশেষ করে পুঁইশাক এবং মেথি শাক সেদ্ধ করে খাওয়া বেশ স্বাস্থ্যকর।

৫। মিষ্টি আলু

মিষ্টি আলু সেদ্ধ করে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। মিষ্টি আলুতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেইড। রান্না  করে খাওয়ার চেয়ে মিষ্টি আলু সেদ্ধ করে খাওয়া বেশি ভাল।

৬। মটরশুঁটি

সামান্য পরিমাণ লবণ ও মরিচ মিশিয়ে মটরশুঁটি সিদ্ধ করতে পারেন, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষজ্ঞদের মতে,মটরশুটি কমপক্ষে ছয় মিনিট সেদ্ধ করা প্রয়োজন।

এছাড়া বাঁধাকপি, ফুলকপি, ভুট্টা ইত্যাদি সবজিগুলো সেদ্ধ খাওয়া ভাল।

সেদ্ধ সবজি খাওয়ার উপকারিতা:

১। সেদ্ধ সবজি অ্যাসিডিটি সমস্যা রোধ করে। গ্যাসের সমস্যা থাকলে সেদ্ধ সবজি খেতে পারেন।

২। সবজি সহজে হজম হয়। জ্বর, ডায়ারিয়ার সময় সেদ্ধ সবজি খাওয়া ভাল।

৩। ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৪। কিডনির পাথর দূর করে দেয়।

৫। ত্বক এবং চুলে পুষ্টি যুগিয়ে থাকে।

Sunday, March 20, 2016

পরিচিত মশলার ৫টি ভিন্ন ব্যবহার

sasthobarta protidin
পরিচিত মশলার ৫টি ভিন্ন ব্যবহার
মশলা ছাড়া রান্না? চিন্তাই করা যায় না! রান্নার স্বাদ এবং গন্ধ বৃদ্ধিতে মশলার জুড়ি নেই। দারুচিনি, এলাচ, তেজপাতা, লবঙ্গ, হলুদ কত রকম মশলাই না আমরা রান্নায় ব্যবহার করে থাকি। রান্না ছাড়াও এই মশলাগুলোর রয়েছে কিছু স্বাস্থ্যগত ব্যবহার। রান্নাঘরের এই মশলাগুলো সারিয়ে দিয়ে পারে অনেকগুলো রোগ।
১। হিং
এটি উষ্ণ প্রকৃতির হওয়ায় খাবারের এনজাইম দ্রুত হজম করতে সাহায্য করে। পানির সাথে এক চিমটি হিং মিশিয়ে পান করুন। এটি হজমশক্তি বৃদ্ধি করে থাকে। এমনকি রক্তচাপ কমাতেও এটি বেশ কার্যকর।
২। হলুদ
অনেকগুলো রোগের প্রতিষোধক বল হয় হলুদকে। কারকিউমন নামক শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হলুদে বিদ্যমান, যা রক্ত প্রবাহ বাঁধা সৃষ্টি করার উপাদানসমূহ দূর করে দিয়ে থাকে। এমনকি হলুদ চা বাত ব্যথা নিরাময় করতে বেশ কার্যকরী।
৩। দারুচিনি
দারুচিনি খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে এবং ভাল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে থাকে। এটি গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করে থাকে। দারুচিনি এবং মধু ওজন হ্রাস করতেও সাহায্য করে। এছাড়া কিছু মোম, সমপরিমাণ দারুচিনির গুঁড়ো, আদা গুঁড়ো এবং জয়ফল গুঁড়ো মিশিয়ে সুগন্ধি মোম তৈরি করা সম্ভব।
৪। এলাচ
এলাচ খাবারের রুচি তৈরি করার সাথে সাথে হজমশক্তি বৃদ্ধি করে থাকে। এটি দেহে বুক জ্বালাপোড়া, হেঁচকি, পেট ফাঁপা, বমি বমি ভাব, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে থাকে। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতেও দারুচিনির ব্যবহার করা হয়। দারুচিনি গুঁড়ো গরম পানির সাথে মিশিয়ে, সেটিকে মাউথওয়াশ হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
৫। গোলমরিচ
গোলমরিচে পাইপরাইন উপাদান আছে যা নির্দিষ্ট কিছু ক্যান্সার, হৃদরোগ, রক্তচাপ কমানোর পাশাপাশি বাত ব্যথা দূর করে থাকে। সারা রাত গোলমরিচ ভিজিয়ে রাখুন। পরের দিন সকালের নাস্তার সাথে এটি খান। মাইগ্রেইনের ব্যথা কমাতে এটি বেশ কার্যকরী। যেকোন প্রকার ইনফেকশন এবং পোকা কামড়ের ক্ষেত্রে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান হিসেবে কাজ করে।

Saturday, January 30, 2016

দীর্ঘদিন বাঁচতে চান? প্রতিদিন পান করুন জাদুকরী এই পানীয়

sasthobarta protidin
প্রতিদিন পান করুন জাদুকরী এই পানীয় 
অস্বাস্থ্যকর খাবার, অনিয়মন্ত্রাতিক জীবন যাপন আমাদের আয়ু কমিয়ে দিচ্ছে। আমাদের পূর্বপুরুষেরা অনেকদিন বেঁচে থাকত। তার পিছনে মূল কারণ ছিল স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা, ভেজালমুক্ত খাবার। বর্তমানে প্রযুক্তি নির্ভর যুগে  জীবনযাত্রা যত সহজ হচ্ছে আমাদের আয়ু তত কমে আসছে। নতুন নতুন রোগের আবির্ভাব হচ্ছে। সম্পূর্ণ জীবনযাত্রা পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। তবে সহজ এক উপায়ে আপনার লাইফস্প্যান বা আয়ু বৃদ্ধি করা সম্ভব। আদা, গাজর, লেবুর রস, আপেল দিয়ে তৈরি এই পানীয়টি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। এতে কোন রাসায়নিক পদার্থ না থাকায় এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই ম্যাজিক্যাল পানীয়টি।
উপকরণ:

২ সে.মি লম্বা আদা
৪টি গাজর
৩টি আপেল
অর্ধেকটা লেবুর রস
যেভাবে তৈরি করবেন:

১। আপেল, আদা, গাজর এবং লেবুর রস সব ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন।
২। লক্ষ্য রাখবেন আপেল, আদা, গাজর যেন ভালভাবে মিশে যায়।
৩। এটি প্রতিদিন সকালের নাস্তা খাওয়ার আগে পান করুন।
৪। সবচেয়ে ভাল হয় প্রতিদিনেরটা প্রতিদিন তৈরি করে নেওয়া।
যেভাবে কাজ করে:

আদার উপকারিতা-
আদা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।
এটি পাকস্থলীর ব্যাকটেরিয়া দূর করে এবং পাকস্থলীর অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা দূর করে থাকে।
আদা মাইগ্রেন এবং মাথা ব্যথা দূর করতে অনেক বেশি কার্যকর।
গাজরের উপকারিতা-
গাজর দাঁত, চোখ, হার্ট এর জন্য অনেক উপকারী।
এটি আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি হ্রাস করে।
আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতেও গাজরের ভূমিকা রয়েছে।
আপেলের উপকারিতা-
আপেল আপনার আভ্যন্তরীণ রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
এটি আপনার ওজন হ্রাস করতে সাহায্য করে এবং  কিডনি ও লিভারকে সুস্থ রাখে।  
আপেল বিষণ্ণতা, হতাশা, অনিদ্রা দূর করে এবং হজমশক্তি বৃদ্ধি করে থাকে।
লেবুর রসের উপকারিতা-
উচ্চ রক্তচাপ কমাতে লেবুর রস বেশ কার্যকরী।
এটি শরীরের নানা প্রকার ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করে।
দেহের আভ্যন্তরীণ ইনফেকশন দূর করতেও লেবু বেশ উপকারী।
এই একটি পানীয় প্রতিদিন পানে আপনি পেয়ে যেতে পারেন দীর্ঘজীবন।

Tuesday, January 26, 2016

তীব্র শীতে শিশুর যত্নে ৭ পরামর্শ

sasthobarta protidin
তীব্র শীতে শিশুর যত্নে ৭ পরামর্শ
হঠাৎ তীব্র ঠান্ডায় সোনামণিরা সহজেই কাবু হতে পারে। এ সময় শিশুদের জন্য চাই বাড়তি সতর্কতা।
: খুব ভোরে আর সন্ধ্যার পর দরজা-জানালা বন্ধ রাখুন। নবজাতকের শরীরে কাঁথা দিয়ে মুখ, নাক ঢেকে দিন। তবে শ্বাস যেন বন্ধ না হয়ে যায়। ঠান্ডা থেকে বাঁচার সবচেয়ে ভালো ও সাশ্রয়ী উপায় হলো নবজাতকের জামা খুলে মায়ের বুকের কাছে মায়ের কাপড়ের নিচে তাকে ঢুকিয়ে দেওয়া।
: উষ্ণতার জন্য রুম হিটার ব্যবহার করলে লক্ষ্য রাখবেন যেন ঘর বেশি শুষ্ক না হয়ে যায়।
: খুব বেশি শীতে ছোট শিশুদের নিয়ে বাইরে বের না হওয়াই ভালো। খুব বেশি ঠান্ডায় শিশুকে গোসল না করিয়ে গরম পানিতে পাতলা কাপড় ভিজিয়ে সারা শরীর বিশেষ করে মুখের ভেতর, বগল, কুঁচকি, মলদ্বার ও প্রস্রাবের রাস্তার চারপাশ মুছে দিতে পারেন।
: একটু বড় বাচ্চাদের ঠান্ডা থেকে বাঁচাতে খুব মোটা কাপড় না পরিয়ে কয়েক স্তরের কাপড় পরান। বাইরে বের হলে হাতমোজা, কানটুপি পরাবেন। বাড়িতে সব সময় পায়ে স্যান্ডেল পরান।
: বাচ্চাকে কোলে নেওয়ার আগে কাপড় পাল্টে পরিচ্ছন্ন হয়ে নিন। সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেবেন।
: তীব্র শীতে শিশুর ত্বকে লোশন ব্যবহার না করে ভেসলিন বা ক্রিম লাগান, মুখ ছাড়া অন্যত্র অলিভ অয়েলও লাগাতে পারেন।
: এই আবহাওয়ায় শিশুদের জ্বর-কাশির বেশির ভাগই ভাইরাসজনিত। জ্বরের জন্য পেরাসিটামল, কাশির জন্য নরসল নাকের ড্রপ আর নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়ানোই মূল চিকিৎসা। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
শিশু বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল