Showing posts with label healthy food. Show all posts
Showing posts with label healthy food. Show all posts

Sunday, December 13, 2015

এই ৭টি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন নতুন মায়েরা

sasthobarta protidin
এই ৭টি খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন নতুন মায়েরা
একজন নতুন মাকে নানা বিষয় লক্ষ্য রাখতে হয়। বিশেষ করে বাচ্চা যখন মায়ের বুকে দুধ খায় তখন। পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি কিছু খাবার আছে যা মায়েদের এড়িয়ে চলতে হয়। অনেক সময় দেখা গেছে এই খাবারগুলো খাওয়ার পর বাচ্চারা মায়ের দুধ খেতে চায় না অথবা দুধ খেলে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই মায়েদের সচেতন থাকতে হয় সর্বক্ষণ। বাচ্চাদের দুধ খাওয়ানোর সময় এমন কোন খাবার খাওয়া যাবে না যাতে বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়ে।
১। কফি

আপনি যখন কফি বা চা পান করেন তখন ক্যাফিনের কিছু অংশ দুধের সাথে মিশে যায়। ছোট শিশুদের বড়দের মত ক্যাফিন শোষন করার ক্ষমতা থাকে না। ফলে ওদের পেটে ব্যথা, বুক জ্বালাপোড়া,  অনিদ্রা দেখা দিতে পারে। তাই বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২। লেবু জাতীয় ফল

লেবু জাতীয় সকল ফল এই সময় এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এই জাতীয় ফলে অ্যাসিড থাকে যা শিশুর বুক জ্বালা পোড়া, পেট ব্যথার কারণ হতে পারে। এমনকি শিশুর শরীরে র‍্যাশ বা অ্যালার্জি দেখা দিতে পারে। আপনি লেবুর পরিবর্তে অন্য ভিটামিন সি এর উৎস যেমন পেঁপে আম,খেতে পারেন।
৩। চকলেট

এই সময় আপনার প্রিয় চকলেট খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে। চকলেট বিশেষ করে ডার্ক চকলেটে ক্যাফিন থাকে যা আপনার শিশুর স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে পারে। চকলেট খাওয়ার পর দুধ খেলে আপনার বাচ্চা যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে বা ত্বকে র‍্যাশ দেখা দেয় তবে চকলেট খাওয়া বন্ধ করে দিন।
৪। ব্রকোলি

ব্রকোলির পুষ্টিগুণ অনেক, কিন্তু বাচ্চা দুধ খাওয়ানোর সময় ব্রকোলি, ফুলকপি জাতীয় গ্যাস সৃষ্টিকারী সবজি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এই খাবারগুলো পেটে গ্যাস সৃষ্টি করে থাকে যা বাচ্চার ক্ষতি করে।
৫। রসুন

আপনার যদি কাঁচা রসুন বা রসুনের খাবার খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তবে আজই এই অভ্যাস ত্যাগ করুন। রসুনের গন্ধ বুকের দুধের মধ্যে আসে যা আপনার বাচ্চা পছন্দ নাও করতে পারে।
৬। কিছু মাছ

মাছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। কিন্তু কিছু মাছ যেমন টুনা মাছ, আঁশযুক্ত মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকবেন।
৭। দুগ্ধজাত খাবার

দুধ এবং দুধ জাতীয় খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। কিন্তু শিশুরা এই জাতীয় খাবার সহজে হজম করতে পারে না। বিশেষ করে গরুর দুধের প্রোটিন। চিজ, পনির, টকদই বা অন্য কোন দুগ্ধ জাতীয় খাবার মা খেলে তা দুধের মাধ্যমে শিশুর শরীরে চলে যায়। এতে শিশুর হজমের সমস্যা, পেটে গ্যাস বা পেট ব্যথা সহ অনেক সমস্যা দেখে দিতে পারে।

Thursday, December 10, 2015

রক্ত স্বল্পতায় ভুগছেন? নিয়মিত খান এই ৫টি খাবার

sasthobarta protidin
Healthy Foods
রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া খুব সাধারণ একটি রোগ। মহিলা এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা দিলেও এটি সব বয়সী মানুষেরই হতে পারে। রক্তে লোহিত কণিকা বা হিমোগ্লোবিন কম থাকাকে রক্তস্বল্পতা বলা হয়। হিমোগ্লোবিন লোহিত রক্তকণীকার ভিতরে একটি প্রোটিন যা দেহে অক্সিজেন প্রবাহিত করে থাকে। বিভিন্ন কারণে রক্ত স্বল্পতা হতে পারে।
  • রক্ত স্বল্পতার কারণ সমূহ
  • আয়রনের অভাব
  • ভিটামিন বি১২ এর অভাব
  • ফলিক অ্যাসিডের অভাব
  • অতিরিক্ত রক্তপাত
  • পাকস্থলিতে ইনফেকশন
  • বয়স
  • ধূমপান
  • উচ্চ বিএমআই
  • বিভিন্ন অসুখ ইত্যাদি।

কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখলে রক্ত স্বল্পতা দূর করা সম্ভব হবে।



১। পালং শাক

পালং শাককে সুপার ফুড বলা হয়। এতে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি৯, ই, সি, বিটা কারটিন এবং আয়রন রয়েছে। যা রক্ত তৈরি করে থাকে। আধা কাপ পালং শাক সিদ্ধতে ৩.২ মিলিগ্রাম আয়রন আছে যা মহিলাদের দেহে ২০% আয়রন পূরণ করে থাকে। 

২। বিট

বিট আয়রন সমৃদ্ধ খাবার হওয়া খুব অল্প সময়ের মধ্যে এটি রক্ত স্বল্পতা দূর করে দেয়। এটি লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে। এবং দেহে অক্সিজেন সরবারহ সচল রাখে।

৩। টমেটো

টমেটোতে ভিটামিন সি আছে যা অন্য খাবার থেকে আয়রন শুষে নেয়। এছাড়া টমেটোতে বিটা ক্যারটিন, ফাইবার, এবং ভিটামিন ই আছে। HNBT প্রতিদিন কমপক্ষে একটি টমেটো খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

৪। ডালিম

প্রচুর পরিমাণ আয়রন এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ একটি ফল হল ডালিম। এটি দেহে রক্ত প্রবাহ সচল রেখে দুর্বলতা, ক্লান্ত ভাব দূর করে থাকে। নিয়মিত ডালিম খেলে রক্তস্বল্পতা দূর হয়ে যায়। এমনকি প্রতিদিনের নাস্তায় এক গ্লাস ডালিমের রস খেতে পারেন।

৫। পিনাট বাটার

আয়রনের আরেকটি উৎস হল পিনাট বাটার। দুই টেবিল চামচ পিনাট বাটারে .৬ মিলিগ্রাম আয়রন পাওয়া যায়। আপানি যদি পিনাট বাটারের স্বাদ পছন্দ না করেন চিনাবাদাম খেতে পারেন। এটিও শরীরে আয়রন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।



এছাড়া ডিম, সয়াবিন, বাদাম, সামুদ্রিক মাছ, খেজুর, কিশমিশ ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা দেহের রক্ত স্বল্পতা রোধ করে।

Wednesday, December 9, 2015

রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে যে খাবার গুলো

sasthobarta protidin
রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে যে খাবার গুলো
অনেক রকমের খাদ্য আছে যা আমাদের শরীরের জন্য উপকারী আবার এমন কিছু খাবার আছে যা মোটেই উপকারী নয়। আমাদের পরিচিত এই খাবার গুলোর চমৎকার উপাদান গুলো সম্পর্কে আমরা সঠিক ভাবে জানিনা। আজ আমরা সেইসব গুরুত্বপূর্ণ “হিলিং ফুড” সম্পর্কে জানবো। 

১। লেবু

আমাদের অতিপরিচিত লেবু যা সাধারণত সবার বাসাতেই থাকে। লেবুর স্বাস্থ্য উপকারিতা অপরিসীম। গলার ইনফেকশন দূর করা, বদহজম দূর করা, ওজন হ্রাসের ফলে সৃষ্ট কোষ্ঠ কাঠিন্য ভালো করা, শ্বাসযন্ত্রের রোগ নিরাময় করা, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং লিভার পরিষ্কার করা ইত্যাদি কাজ গুলো করে থাকে লেবু। 

২। নাশপাতি 

নাশপাতি উচ্চ মাত্রার ফাইবার সমৃদ্ধ ফল। যা রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল কমায়, হালকা জোলাপের ন্যায় কাজ করে কোষ্ঠ পরিষ্কার করে এবং গল ব্লাডার বা পিত্ত থলি পরিষ্কার করে।

৩। কলা

কলা স্ট্রেস বা উদ্বিগ্নতা দূর করে। New Orleans  এর Ochsner’s Elmwood Fitness Center এর স্পোর্টস ডায়েটেটিক্স বা খাদ্যনির্বাচনবিদ্যার সারটিফায়েড স্পেশিয়ালিস্ট, আরডি, Molly Kimball  বলেন, যখনই আপনি চাপ অনুভব করবেন একটি কলা খেয়ে নিন। কলাতে ১৪ গ্রাম চিনি থাকে এবং ১০৫ ক্যালরি সমৃদ্ধ। কলা ব্লাড সুগার লেভেল কিছুটা বাড়ালেও দিনের জন্য প্রয়োজনীয় ৩০% ভিটামিন বি৬ সরবরাহ করে যা সেরোটোনিন এর উৎপাদন বৃদ্ধি করে। ফলে শান্তিপূর্ণভাবে সংকট মোকাবিলা করা সহজ হয়।

৪। দই

দই কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাস দূর কর। এক কাপ বা আধা কাপ লাইভ কালচার ইয়োগারট যা অন্ত্র বান্ধব ব্যাকটেরিয়ায় পরিপূর্ণ থাকে অন্ত্রের মধ্য দিয়ে খাদ্যের চলনে সাহায্য করে। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়া অন্ত্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে গ্যাস উৎপন্নকারী মটরশুঁটি ও দুগ্ধ শর্করার পরিপাকে সাহায্য করে।  

৫। আদা

আদা শুধু রান্নার মশলা হিসাবেই না শতবর্ষ আগে থেকেই আদা আরথ্রাইটিস এর চিকিৎসায়, পাকস্থলীর অবসাদ দূর করতে এবং হজমে সাহায্য করতে পারে বলে ব্যবহার হয়ে আসছে। বর্তমানে আদা বমি বমি ভাব কমাতে পারে বলে সর্বত্র স্বীকৃত হয়েছে।

৬। বীট

কার্বোহাইড্রেট থেকে এনার্জি পাওয়া যায়। বীট প্রাকৃতিক এনার্জি সাপ্লাই করে। বীটে কার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম, আয়রন, এবং ভিটামিন এ ও সি থাকে।

এই রকম আরো কিছু হিলিং ফুড হল- কিশমিশ রক্তচাপ কমায়, তুলসি পেটের সমস্যা ভালো করে, মধু কফ দূর করে, বাঁধাকপি আলসার নিরাময়ে সাহায্য করে, ডুমুর অর্শ রোগ নিরাময় করে, কমলার রস ক্লান্তি দূর করে, রসূন ইষ্ট ইনফেকশন নিরাময় করে, আলু মাথা ব্যাথা দূর করে।

Tuesday, December 8, 2015

রোগ দ্রুত সারিয়ে তুলবে এই খাবারগুলো

sasthobarta protidinযেকোনো অসুস্থতা থেকে আরোগ্য লাভ করতে কিছুটা সময়ের প্রয়োজন হয়। কারণ তখনও কিছুটা দুর্বলতা, পানিশূন্যতা এবং ক্লান্তিবোধ থাকে বিশেষ করে যখন কোনো শারীরিক বা মানসিক কাজ করতে হয়। তাই দেহের স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে কিছু অত্যাবশ্যকীয় ভিটামিন এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান দেহের জন্য প্রয়োজন হয়। এইসব তখনই প্রয়োজন হয় যখন কোনো ভাইরাল বা ব্যাকটেরিয়া জনিত ইনফেকশনের কারনে দেহে প্রতিরোধক ক্ষমতার বেশি কাজ করতে হয়। এছাড়া যখন কোনো রোগের জন্য অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহন করা হয় তখন একটু বেশিই দেহের যত্ন নেয়া প্রয়োজন হয়। কারণ শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক গ্রহণ করা হলে তা দেহকে দুর্বল করে দেয়।

এখানে কিছু উত্তম খাবারের উল্লেখ করা হলো যা শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে-
আঙ্গুর

আঙ্গুর শরীরের শক্তি যথেষ্ট পরিমান বৃদ্ধি করতে এবং রক্তের পরিমান বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি দেহের খনিজ পদার্থসহ প্রয়োজনীয় তরল সরবরাহ করে যা অসুস্থতা থেকে দ্রুত সেরে উঠতেও সাহায্য করে।
আমলকী

অসুস্থতার পর শারীরিক দুর্বলতা কাটাতে আমলকীতে থাকা ভিটামিন সি এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান খুবই প্রয়োজনীয়। এটি শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে এবং অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে। জ্যাম বা শুকনো আমলকী স্ন্যাক্স হিসেবে খেতে পারেন।
পেঁপে

যদি কেউ এটা পছন্দ নাও করে তবু জোর করে হলেও খেতে হবে কারন দীর্ঘ অসুস্থতা থেকে আরোগ্য লাভ করার জন্য পেঁপে হচ্ছে একটি উত্তম খাবার। ডেঙ্গু জ্বরের জন্যও এটি বেশ উপকারি। ডেঙ্গু জ্বরে কচি পেঁপে পাতার রস খেলে তা দ্রুত রক্তের প্লেটলেট বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। পেঁপেতে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি যা দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
কলা

কলা হচ্ছে উচ্চমাত্রার শক্তিদায়ক খাবার। এতে প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য পুষ্টি উপাদান রয়েছে। এটি প্রচুর প্রাকৃতিক চিনি যেমন সুক্রোজ, গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজে ভরপুর থাকে।
আম

ফলের রাজা হিসেবে পরিচিত আম যে পরিমান শক্তি প্রদান করতে পারে অন্য কোন ফলই তা পারেনা। আম ফোলেট, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, জিংক, পটাশিয়াম, ভিটামিন সি এবং বি কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ। তাই অসুস্থতার পর দ্রুত আরোগ্য পেতে নিয়মিত আম বা আমের জুস খেতে পারেন।
আপেল

অসুস্থতার থেকে দ্রুত আরোগ্য পেতে আপেল বেশ ভালো ভূমিকা রাখে। অন্যান্য ফলের চেয়ে আপেল থেকে প্রাপ্ত শক্তি দেহে বেশি সময় থাকে। আপেলে থাকা ভিটামিন সি এবং বি কমপ্লেক্স থেকে প্রাপ্ত শক্তি শারীরিক অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে।
তরমুজ

তরমুজ থাকে ৯০% পানি এবং ভিটামিন সিতে ভরপুর। এটি পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।
বাদাম এবং শুকনো ফল

কাঠবাদাম, কাজুবাদাম, চিনাবাদাম, কিসমিস, খেজুর ইত্যাদি শারীরিক ভাবে সক্ষম এবং কর্মক্ষম থাকতে সাহায্য করে। তাই প্রতিদিনের সকালের নাস্তায় এক মুঠ শুকনো ফল এবং বাদাম রাখলে তা অসুস্থতার থেকে আরোগ্য লাভ করার পর শারীরিক শক্তি বৃদ্ধির জন্য একটি উত্তম উৎস হবে।

লেখিকা

শওকত আরা সাঈদা(লোপা)

জনস্বাস্থ্য পুষ্টিবিদ

এক্স ডায়েটিশিয়ান,পারসোনা হেল্‌থ

খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান(স্নাতকোত্তর)(এমপিএইচ)

মেলাক্কা সিটি, মালয়েশিয়া
অসুস্থ হওয়ার মানেই হলো দেহে সঞ্চিত প্রায় সমস্ত ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ শরীরকে সুস্থ হওয়ার কাজে লেগে যাওয়া। তাই প্রতিরোধক ক্ষমতাকে বেশি কার্যকর ও আরো বেশি শক্তিশালী করতে ঔষধ ছাড়াও কিছু খাবারের প্রয়োজন।